ই-ভিসা (e-Visa) এবং স্টিকার ভিসা (Sticker Visa) – দুটোই ভিসার ধরণ, কিন্তু এদের মধ্যে কিছু মূল পার্থক্য আছে:
📌 ই-ভিসা (e-Visa):
- আবেদন পদ্ধতি: সম্পূর্ণ অনলাইনে আবেদন করতে হয়।
- ডকুমেন্ট জমা: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট স্ক্যান করে অনলাইনে আপলোড করতে হয়।
- ভিসা পাওয়া: অনুমোদন হলে ই-মেইল বা অনলাইন পোর্টাল থেকে PDF/Soft Copy আকারে ভিসা পাওয়া যায়।

- পাসপোর্টে সিল: আলাদা কোনো স্টিকার লাগানো হয় না, ভ্রমণের সময় এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশনে ইলেকট্রনিক ভিসা চেক করা হয়।
- সময়: তুলনামূলক দ্রুত প্রসেস হয় (সাধারণত কয়েক দিনেই)।
- সুবিধা: দূতাবাসে গিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হয় না।
- সীমাবদ্ধতা: সব দেশ ই-ভিসা দেয় না, এবং অনেক ক্ষেত্রে এটি শুধু পর্যটন বা ব্যবসা ভ্রমণের জন্য সীমিত থাকে।
আরো পড়ুনঃ থাইল্যান্ড ভ্রমণ | Thailand Tour
📌 স্টিকার ভিসা (Sticker Visa):
- আবেদন পদ্ধতি: সাধারণত দূতাবাস, ভিসা সেন্টার বা ভিসা এজেন্টের মাধ্যমে অফলাইনে আবেদন করতে হয়।
- ডকুমেন্ট জমা: পাসপোর্টসহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়।
- ভিসা পাওয়া: অনুমোদনের পর ভিসা একটি স্টিকার বা সিল আকারে পাসপোর্টের পাতায় লাগানো হয়।
- পাসপোর্টে সিল: ভিসা পাসপোর্টে দৃশ্যমানভাবে থাকে।
- সময়: তুলনামূলক বেশি সময় লাগে (দেশভেদে ৭ দিন থেকে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত)।
- সুবিধা: অধিকাংশ ধরনের ভ্রমণের জন্য (ট্যুরিস্ট, স্টাডি, ওয়ার্ক, রেসিডেন্স) স্টিকার ভিসা দেওয়া হয়।
- সীমাবদ্ধতা: দূতাবাসে উপস্থিত হয়ে বায়োমেট্রিক বা ইন্টারভিউ দিতে হতে পারে।

✅ সহজভাবে বলা যায়:
ই-ভিসা = অনলাইনে পাওয়া যায়, পাসপোর্টে কোনো স্টিকার লাগে না।
স্টিকার ভিসা = সরাসরি দূতাবাস থেকে দেওয়া হয়, পাসপোর্টে স্টিকার আকারে লাগানো হয়।
বিনোদনের খবর জানতে পড়ুনঃ বিনোদন প্রতিদিন



